বেঁচে থাকার জন্য যা প্রয়োজন সবকিছুই দিয়েছে ভারত: ওবায়দুল কাদের

IPL ের সকল খেলা  লাইভ দেখু'ন এই লিংকে  rtnbd.net/live

সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা: বৈশ্বিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বর্তমান বাস্তবতায় জনগণের বেঁচে থাকার জন্য যা যা প্রয়োজন তার সবকিছুই দিয়েছে ভারত বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।আজ শনিবার তাঁর বাসভবনে ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরকে কেন্দ্র করে অপপ্রচার আর গুজব না ছড়িয়ে বরং আয়নায় নিজেদের শাসনামলে ভারত সফরের প্রাপ্তি কী ছিল তা দেখতে বিএনপি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা যদি হাতের তালু দিয়ে চোখ ঢেকে রাখে তাহলে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের কোনো অর্জন দেখতে না পাওয়ারই কথা।সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রকাশ্যে বৈরিতা দেখিয়ে আবার দূতাবাসের দরজায় ফুল আর মিষ্টি নিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকাই বিএনপির রাজনীতি।

তারা দুই দেশের মধ্যে গড়ে তুলেছে সংশয় ও অবিশ্বাসের দেয়াল, ছড়িয়েছে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প।‘বিএনপি তাদের শাসনামলে দ্বিপাক্ষিক কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারেনি। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সংশয় ও অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে উভয় দেশের মধ্যে সেতুবন্ধন রচনা করেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় এবারের সফরও পারস্পরিক বন্ধুত্ব এবং উন্নয়নের পথরেখায় সম্ভাবনার নতুন আলো ছড়িয়েছে।’বিএনপি সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে না- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রকৃতপক্ষে দেশের মানুষ জানে বিএনপির বসবাস সন্ত্রাস আর ষড়যন্ত্রের সঙ্গে। বন্দুকের নলের মুখেইতো বিএনপির জন্ম।‘আন্দোলনের নামে জীবন্ত মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা, পেট্রল বোমা আর সন্ত্রাস কাদের সৃষ্টি?

সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা আর ষড়যন্ত্র- এই তিনটি নিয়েই বিএনপির রাজনীতি।’ যোগ করেন আওয়মী লীগ সাধারণ সম্পাদক।বিএনপির টার্গেট লুটপাট আর দুর্নীতি- এমন মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশের রাজনীতিতে মামলা-হামলা-ষড়যন্ত্র আর সন্ত্রাস-নৈরাজ্যকে লালন করেছে বিএনপি, যা এখনো করছে। জনগণের প্রতি বিএনপির কোনো কমিটমেন্ট আগেও ছিল না, এখনো নেই।

Check Also

সরকারের দেওয়া আশ্রায়ণের ঘর নিয়ে বিপাকে ভিক্ষুকপুত্র

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর পৌরসভায় সরকারের আশ্রায়ণ প্রকল্পের (খ শ্রেণি) ঘর পেয়েও সেখানে বসবাস করতে পারছেন না …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *