জয় লেখকের আশকারা পেয়েই বেপরোয়া রিভা-রাজিয়া, ওবায়দুল কাদেরের হুশিয়ারি

IPL ের সকল খেলা  লাইভ দেখু'ন এই লিংকে  rtnbd.net/live

সাম্প্রতিক সময়ে অনিয়ম এবং অনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য আলোচনায় রয়েছেন ইডেন কলেজে ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা এবং সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানা। ইতিমধ্যে কলেজ ছাত্রলীগের সংগঠনের মধ্যে নানা ধরনের অভিযোগ ওঠে, যার মধ্যে রয়েছে সিট বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, ছাত্রী নির্যা/”তনসহ বিভিন্ন ধরনের অযাচিত কর্মকাণ্ডের অভিযোগ। সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক এই দুইজন বর্তমানে গণমাধ্যমে প্রথম পাতায় জায়গা করে নিয়েছেন। কিন্তু অবাক করার বিষয় যে নানা ধরনের অভিযোগ সত্ত্বেও এই দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এরপর গত রবিবার ইডেন কলেজে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘ/”র্ষের ঘটনা ঘটে এবং এই ঘটনার পর ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কমিটির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। রিভা-রাজিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ১৬ জনকে সংগঠন থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু রিভা-রাজিয়ার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ‘কাছের মানুষ’, তাই বিভিন্ন অভিযোগ সত্ত্বেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং জয়-লেখকের আশকারা পেয়ে পেয়ে দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছেন রিভা-রাজিয়া।

গত ১৪ মে রিভাকে সভাপতি ও রাজিয়া সুলতানাকে সম্পাদক করে ৪৮ সদস্যের ইডেন কলেজ শাখার কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ঘোষণার পর থেকেই তাদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠছে। কমিটি ঘোষণার দিন ছাত্রলীগের একাংশ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে বিক্ষো”ভ মিছিল করে। পরবর্তী সময়ে তাদের বিরুদ্ধে সিট বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, সাধারণ শিক্ষার্থীদের নি’র্যা’/তনসহ একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকে। গত ২০ আগস্ট ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে না যাওয়ায় চতুর্থ বর্ষের কয়েকজন ছাত্রকে ছাত্রীনিবাস থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেয় রিভা। হুমকির একটি অডিও ফে”সবুকে ভাইরা”ল হয়েছে।সেখানে রিভাকে গালাগালি করতে শোনা যায়।

এরপর রিভা দুই জন শিক্ষার্থীকে সাত ঘণ্টা আটকে রেখে নির্যাতনের হুম’কি দেয় এবং পোশাক খুলে ভিডিও করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। গত ১৯ সেপ্টেম্বর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী নিবাসের পাঠকক্ষের প্রবেশপথে একটি টেবিলে বসে ছিলেন ছাত্রলীগের এক সদস্য। অন্য ছাত্রদের চলাচলে সমস্যায় পড়ায় এক ছাত্র তাকে সরে যেতে বলেন। আলোচনার কারণে সহ-সভাপতি আয়েশা ইসলামের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের কর্মীরা তার পায়ে গরম চা ঢেলে দেন। তার হাতও মচকে যায়। আয়েশা ইসলাম সভাপতি রিভার অনুসারী।

ইডেন ছাত্রলীগের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল মূলত সিট বাণিজ্য নিয়ে; কমিটির সবাইকে ভাগ না দেওয়ার কারণে। জানা গেছে, ইডেন কলেজের ৬টি হলে ছাত্রলীগের জন্য বরাদ্দ রয়েছে একশ’টি কক্ষ। তবে এর বাইরেও রয়েছে প্রায় ৩০টি কক্ষ। প্রতিটি রুমে ১০-১৫ জন মানুষ আছে। কেউ কেউ এককালীন ১৫-৩০ হাজার টাকা, আবার কেউ মাসিক ভাড়া দেন ২ থেকে ৩ হাজার টাকা। কেউ কেউ বার্ষিক চুক্তিতে নেয়। প্রায় সব কক্ষই রিভা-রাজিয়ার নিয়ন্ত্রণে। টাকা উঠানোর জন্য তাদের রয়েছে পছন্দের কর্মী বাহিনী।

জানা গেছে, নিজেদের মধ্যে এই কোন্দল নিরসনে গত ১৪ জুন ইডেন কলেজ শাখার নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। অন্তর্কোন্দল দমনে কক্ষ ভাগাভাগি করে দেন। সেখানে জয়-লেখক প্রত্যেক পোস্টেড নেত্রীকে ১টি করে রুম বরাদ্দের নির্দেশ দেন ইডেন কলেজের সভাপতি-সম্পাদককে। কিন্তু তারপরও তা করেননি রিভা-রাজিয়া। ইডেন কলেজ ছাত্রলীগে মূলত তিনটি গ্রুপ রয়েছে। সভাপতি পদে ১ জন, সাধারণ সম্পাদক ১ জন ও কমিটি না মানা বিদ্রোহীদের ১টি।

হলের মধ্যে শুধু সিট সিটবাণিজ্যই নয়, হল থেকে ইচ্ছেমতো কাউকে নামিয়ে দেওয়া বা তুলে নেওয়া, মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক নির্যা”/তন করা, ক্যান্টিনে চাঁদাবাজি, বনিবনা না হওয়ায় হলের মুদি দোকানের পরিচালক বদলে দেওয়া, অনৈতিক সুবিধা নিয়ে হলের ওয়াইফাই প্রোভাইডার বদলে দেওয়া, নিজস্ব কর্মিবাহিনী তৈরি করে হাতেগোনা কয়েকজন দিয়ে পুরো রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করা, অন্য নেত্রীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা, অন্য নেত্রীদের বহিষ্কারের হুমকি-ধমকি, মেয়েদের আপত্তিকর ছবি তুলে তা ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়াসহ বিস্তর অভিযোগ রিভা-রাজিয়ার বিরুদ্ধে। যাইহোক, যদিও রিভার নাম সবসময় শিরোনামে উঠে আসে, রাজিয়া গ্রুপও সমস্ত অনৈতিক সুবিধার সমান অংশ পায়। ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, রিভা কিছুটা উগ্র মেজাজের হলেও রাজিয়া বেশ কৌশলী। সেজন্য রাজিয়া কিছুটা দুর্বোধ্য।

আর এ নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলায় রোববার সহসভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌসকে মা”রধর করেন রিভা-রাজিয়া। পরে দুই গ্রুপের মধ্যে সং’/ঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর রিভা-রাজিয়াকে মা”রধর করে বের করে দেয় বিদ্রোহীরা। পরে রোববার রাতে ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কমিটি স্থগিত করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। এছাড়া সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ১৬ বিদ্রোহীকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন- সহ-সভাপতি সোনালী আক্তার, সুস্মিতা বাড়ই, জেবুন্নাহার শিলা, কল্পনা বেগম, জান্নাতুল ফেরদৌস, আফরোজা রশ্মি, মারজানা ঊর্মি, সানজিদা পারভীন চৌধুরী, এসএম মিলি, সাদিয়া জাহান সাথী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা খান খান, সামিয়া খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ. বৈশাখী ও কর্মীরা। রাফিয়া নীলা, নোশিন শর্মিলী, জান্নাতুল লিমা ও সুচনা আক্তার।

গতকাল সকালে বহিষ্কৃত নেতাকর্মীরা সংবাদ সম্মেলন করেন। ‘বিনা তদন্তে বহিষ্কার, নেপথ্যে কারা’ শিরোনামের সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান বহিষ্কৃত সহসভাপতি সুস্মিতা বাড়ৈ ও সাংগঠনিক সম্পাদক সামিয়া আক্তার ওরফে বৈশাখী। বক্তব্যের প্রথম অংশ পড়ে শোনান সুস্মিতা। এতে বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তে বহিষ্কারের বিষয়টি আমাদের হৃদয়ে র’ক্তক্ষরণ করেছে। একজন নি’/র্যা’তিত কমরেডের পাশে দাঁড়ানোর অপরাধে আজ আমাদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানার বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ ও হাজারো প্রমাণ। তাদের চাঁদাবাজির ভিডিও, ইডেন কলেজের অধ্যক্ষকে কটূক্তিসহ অসংখ্য অভিযোগ সত্ত্বেও কেন তাদের বহিষ্কার করা হয়নি? কোন তদন্তের ভিত্তিতে ছাত্রলীগ থেকে আমাদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে?
লিখিত বক্তব্যের দ্বিতীয় পর্ব পাঠ করেন সামিয়া আক্তার। বলা হয়, দুই পক্ষের দ্ব’ন্দ্বে কেন শুধু একটি পক্ষকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হলো? ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটে কোনো সমস্যা হলে তার তদন্ত বা সমাধানের জন্য কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়। আমাদের ক্ষেত্রে কেন নিয়ম না মেনে সরাসরি স্থায়ী বহিষ্কার করা হলো? সংবাদ সম্মেলনে আমরা ২১ নেতা উপস্থিত ছিলাম। কেন সেখান থেকে ১২ জনকে বহিষ্কার করা হলো? অবিলম্বে আমাদের বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করতে হবে। আমরা আমাদের একমাত্র অভিভাবক দেশরত্ন শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এই ভিত্তিহীন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হলে বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা সবাই অনশনে যাব।

সংবাদ সম্মেলন শেষে দুপুর একটার দিকে বহিষ্কৃতরা ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে যান। তারা বেরিয়ে এসে বলেছে, তারা আর অনশনে থাকবে না। বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘আমরা বড় ভাইদের জানাতে এসেছি। আমি এখন চলে যাচ্ছি। তারা সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়েছে। আমরা অনশন করছি না। আমাদের কোনো কর্মসূচি নেই। তবে কার সঙ্গে তারা আলোচনা করেছেন সে বিষয়ে তিনি সুনির্দিষ্ট কিছু বলেননি।
রিভা-রাজিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সোহান খান বলেন, সুষ্ঠু তদন্তে তাদের বিচার হলে এমন সংঘ”র্ষ হতো না। বিচারের অভাবে তারা আরও বেপরো’য়া হয়ে ওঠে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদকের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তারা পা’লিয়ে যায়। সর্বশেষ ঘটনায়ও একটি অংশের ১৬ জনকে বহিষ্কার করা হলো। অথচ রিভা-রাজিয়ার কিছু হলো না। এ ধরনের ঘটনা আমাদের নারী শিক্ষার্থীদের ছাত্র রাজনীতিবিমুখ করবে।

এ বিষয়ে আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যকে ফোন করা হলেও তারা ফোন ধরেননি। তবে বহিষ্কারের বিষয়ে লেখক ভট্টাচার্য গণমাধ্যমকে বলেন, আগের ঘটনা ও রোববারের ঘটনার ফুটেজ দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তারা তদন্ত কমিটি মানতে চায় না। তাই ভিডিও ফুটেজ দেখে যারা সরাসরি যুক্ত হয়েছেন তাদের আমরা ব্যক্তিগতভাবে বহিষ্কার করেছি। এ ছাড়া কলেজ প্রশাসন একটি তদন্ত কমিটি করেছে।তারা তাদের মতো করে জানাবে।’ লেখক আরও বলেন, ‘তারা সংবাদমাধ্যমে যে ধরনের অভিযোগ করেছে, তার একটিরও প্রমাণ দেখাতে পারেনি।’

ছাত্রলীগের বিভিন্ন বিষয়ে দেখভাল করার দায়িত্ব প্রাপ্ত হন আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের মধ্যে অপ্রত্যাশিত ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে কলেজটিতে যেটা হচ্ছে সেটা খুবই হতাশাজনক। আমরা এ ধরনের কর্মকাণ্ড প্রত্যাশা করি না। তবে সেখানে যা চলছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। তদন্ত চলমান রয়েছে এবং এখানে যাদেরকে দোষী হিসেবে পাওয়া যাবে ,তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ছাত্রলীগের জয়-লেখককে ওবায়দুল কাদেরের হুঁশিয়ারি

ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে সতর্ক হতে হুশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটিতে অন্য দলের নেতাকর্মীদের অনুপ্রবেশ, সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কমিটি গঠন, অভ্যন্তরীণ কোন্দলসহ নানা কারণে ক্ষোভ জানান দলের শীর্ষ এ নেতা।সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে সতর্ক করেন তিনি। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর একজন নেতা জানান, কয়েকটি জেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে ছাত্রদল, শিবিরের সাবেক নেতাকর্মীরা জায়গা পেয়েছেন।সম্মেলন আয়োজন না করে ঢাকা থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কমিটি গঠন করায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের একাধিক নেতা বলেন,

ওবায়দুল কাদের সংগঠনে অনুপ্রবেশ নিয়ে চরম বিরক্তি প্রকাশ করেন। জয়-লেখকের কাছে সাধারণ সম্পাদক জানতে চেয়েছেন, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ, বিভিন্ন জেলায় প্রেস রিলিজ কমিটি গঠন নিয়ে কেন বিতর্ক উঠছে, কেন কেন্দ্র ছাত্রলীগের লাগাম টেনে ধরতে পারছে না।

এমন প্রশ্নের জবাবে জয় বলেন, তারা সমাধানের চেষ্টা করছেন। কেন্দ্রের কিছু নেতা ঝামেলা করছেন। ওই সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, কমিটিতে কেন বিতর্কিত লোক আসবে? দেখেশুনে কেন কমিটি দেয়া হয়নি? জেলায় জেলায় কোন্দল কেন তোমরা সামাল দিতে পারছ না? কথা বলে এসব ঠিক করতে পার না? দুজন মিলে জেলায় জেলায় কথা বল। প্রয়োজনে ঢাকায় ডেকে আনো তাদের। সংগঠন এভাবে চলতে পারে না। ছাত্রলীগকে এ মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো ঝামেলায় জড়ানো যাবে না।

Check Also

‘পর্যবেক্ষক নিয়োগের চেয়ে বড় প্রশ্ন কেন পর্যবেক্ষক সরানো হয়েছিল’

ইসলামী ব্যাংক থেকে পর্যবেক্ষক সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ‘ভুল’ ছিল এবং এস আলম গ্রুপকে ‘রক্ষা করার …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *