পুতিন কিভাবে মারা যাবেন জানালেন পশ্চিমা বিশেষজ্ঞরা

IPL ের সকল খেলা  লাইভ দেখু'ন এই লিংকে  rtnbd.net/live

ভ্লাদিমির পুতিন। স্মায়ুযুদ্ধ পরবর্তী রাশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট। বিশ্ব রাজনীতির ‘মহানায়ক’ রাশিয়ার এই লৌহমানবকে নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের জল্পনা-কল্পনা, গুজব-গুঞ্জন, ভর্ৎসনা-ভবিষ্যদ্বাণীর শেষ নেই।

গত এক দশক ধরেই চলছে এ অতি-উৎসাহী চর্চা। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই সে ‘ঐতিহ্য’ আরও উর্বর হয়ে উঠেছে।

গত এক বছর ধরে রুশবিরোধী পশ্চিমা ভবিষ্যদ্বাণী হলো-দীর্ঘদিন ধরেই মরণব্যাধি ক্যানসারের সঙ্গে ঘর করছেন পুতিন। চলমান এ রটনার নতুন সংস্করণ হলো ‘পিঠে গুলি লেগে মৃত্যু হবে পুতিনের’। কিন্তু কে বা কারা এই গুলি করবে তার কোনো পূর্বাভাস ভবিষ্যদ্বাণীতে নেই!

ব্রিটিশ দৈনিক এক্সপ্রেস ইউকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিন ক্যানসারসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। দিন দিন তার স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে বলেও কেচ্ছা রটেছে খোদ রাশিয়াতেই।

কিন্তু রুশ টেলিগ্রাম চ্যানেল এসভিআরের ওই পোস্টগুলা যাচাই করা হয়নি বলেও উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

পোস্টগুলোর সূত্র ধরে এক্সপ্রেস ইউকে বলছে, ৭০ বছর বয়সি এই প্রেসিডেন্টকে চিকিৎসা করাতে হবে চলতি মাসেই। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ দ্বিতীয় বছরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে বিশেষজ্ঞরা পুতিনের স্বাস্থ্য নিয়ে তাদের ভাবনা ও ভবিষ্যদ্বাণীর কথা জানান ব্রিটিশ এই সংবাদমাধ্যমকে।

সবচেয়ে বড় ভবিষ্যদ্বাণীটি করেছেন ওয়াশিংটনভিত্তিক রুশ দুর্নীতি বিশেষজ্ঞ নাট সিবলিল। তিনি বলেন, ‘তিনি জানেন কিভাবে মারা যাবেন পুতিন।’ বার্ধক্যে অথবা পিঠে গুলির আঘাতে রাশিয়ার এই প্রেসিডেন্ট মারা যাবেন।

আরও বলেন, পুতিনের ব্যাপারে কখনো সুখী সমাপ্তির চিন্তা করা যায় না। নিশ্চিতভাবে ভবিষ্যদ্বাণী করা যায় যে, অন্যান্য ধনী রুশদের মতো পুতিন তার উপপত্মীদের সাথে ফ্রেঞ্চ রিভেয়ার শান্তিপূর্ণ প্রাসাদে অবসর নেবেন না।

পুতিন প্যারিকসন রোগে ভুগছেন বলে দাবি ওঠে বিভিন্ন সময়। স্মায়ুতন্ত্রের রোগ এই প্যারিকসন, যা স্মায়ু নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন অঙ্গের ওপর প্রভাব ফেলে। পুতিন একজন থাইরয়েড ক্যানসার ডাক্তারের সঙ্গে ঘুরে বেড়ান বলেও দাবি করা হয়।

Check Also

খামারে বিস্ফোরণে মারা গেছে ১৮ হাজার গরু

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের একটি দুধের খামারে বিস্ফোরণের ঘটনায় প্রায় ১৮ হাজার গরু মারা গেছে বলে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *