তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে আগামী কার্যনির্বাহী সভায় সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।
মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
হানিফ বলেন, মুরাদ হাসানকে এরইমধ্যে মন্ত্রিপরিষদ থেকে পদত্যাগ করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। দল থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে দলের আগামী কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
‘মা-বোনদের’ কাছে ক্ষমা চাইলেন ডা. মুরাদ
‘নারীবিদ্বেষী ও বর্ণবাদী’ মন্তব্যের কারণে আলোচনায় থাকা সদ্য পদত্যাগী তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান অবশেষে ক্ষমা চেয়েছেন।
মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১টা ৫ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে তিনি সবার কাছে ক্ষমা চান। এর আগে ‘ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে’ তথ্য মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠান প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই বিদ্বেষপ্রসূত মন্তব্য করার পর মুরাদ হাসানের একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়, যেখানে এক নায়িকাকে তুলে নেওয়ার হুমকি দিতে শোনা যায় তাকে। এই পরিস্থিতিতে মুরাদের তুমুল সমালোচনা শুরু হলে তাকে মঙ্গলবারের মধ্যে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
Leave a Reply