IPL ের সকল খেলা লাইভ দেখু'ন এই লিংকে rtnbd.net/live
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিএনপির মহাসমাবেশ নিয়ে বলেছেন, ঢাকা শহরে ২ কোটি লোকের বসবাস। সেই ২ কোটি লোকের বিঘ্ন সৃষ্টি করবেন, আর পুলিশ তা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবে?
তিনি বলেন, ‘শুধু আমরা কেন, আপনারাও (বীর পুলিশ মুক্তিযোদ্ধা) এটা সহ্য করবেন না। গত ১০ ডিসেম্বর পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রেখে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পার করেছি। ভবিষ্যতেও এমন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ সক্ষম।’
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে ‘মহান বিজয় দিবস-২০২২’ উপলক্ষে বীর পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বীর পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যে পুলিশের সূচনা ১৯৭১ সালে আপনারা করে দিয়েছিলেন ও মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রেখেছিলেন, জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন অনেকেই, সেই পুলিশের সদস্য হিসেবে গর্ব করে বলতে পারি যে, ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক আপনারা, সেই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১-২০২২ পর্যন্ত ধরে রেখেছি।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা এ বয়সেও লাঠি হাতে যুদ্ধের জন্য প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। আমাদের সহকর্মীদের শরীরে টগবগে রক্ত, তারা কেন পারবে না? আপনাদের সাহসে এ তরুণ পুলিশ সদস্যরাই এ দেশকে সন্ত্রাস-জঙ্গিদের থেকে মুক্ত রাখবে।’
খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, ‘২০১২-১৩ সালে অগ্নিসন্ত্রাসীরা পুলিশকে পুড়িয়ে মেরেছিল। কিন্তু পুলিশ দমে যায়নি, মনোবল হারায়নি। ২০১৫-১৬ সালে জঙ্গিবাদের সময় অনেক পুলিশ সদস্য মারা গেছেন। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমরা হেরে যাইনি। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পুলিশ জয়ী হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে পুলিশ যেমন জীবন দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য, বিজয়ের জন্য যুদ্ধ করেছেন, আমরাও পরবর্তীতে বাঙালি জাতির জন্য সব ক্রাইসিস মোমেন্টে পাশে ছিলাম। অগ্নিসন্ত্রাসীদের যেমন আশ্রয়-প্রশ্রয় দেইনি, তেমন জঙ্গিবাদকেও আশ্রয়-প্রশ্রয় দেইনি। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে যদি কেউ ছিনিমিনি খেলতে চায়, বাংলাদেশ পুলিশ তা হতে দেবে না।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘কয়েকবছর ধরে অনেক চেষ্টা করেছে, তারা পারেনি। আবার তারা নতুন খেলায় মেতে উঠেছে। নতুন খেলায় তাদের সফল হতে দেব না।’অনুষ্ঠানে বীর পুলিশ মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ইতিহাস সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করেন।
আমরা, আপনাদের, নিরপেক্ষ, চাই
সের্বা খাইছ মনা
স্বপ্নে খারাপ দেখলে
গরিব মিচকিন দের খাওয়াইয়া দিছ
ঠিক আছে ভালো কথা আপনারা জনগণের দিকে একটু তাকান সেখানে আছে আপনার ভাই বোন, এবং প্রতিবেশী কেমন আছে একটু খবর নিবেন, একথা চিন্তা করবেন দেশের মানুষ আপনাদের বেতন ভাতা দেয়, আপনারা নিরপেক্ষ থাকেন, এবং দেশের মানুষ কে বাচাতে এগিয়ে আসুন, সাধারণ মানুষ এই আশা করে,ভালো থাকেন
কথাটা ক্লিয়ার করে বললে ভালো হতো, কথাটা কি সবার জন্য
Madar chod bagonmaa sala khanker poola toi
পুলিশ থাকিয়ে থাকিয়ে দেখবে না
সাধারণ জনগণ কালি থাকিয়ে থাকিয়ে দেখবে কি ভাবে গুলি করে মানুষ মারে পুলিশ যে এক পক্ষ হয়ে কাজ করে সাধারণ জনগণ জানে।
রাজনীতির করার অধিকার সবার আছে, তবে পুলিশের কোন রাজনীতির করা বা কোন দলের আদর্শের জন্য কাজ বা কথা বলার অধিকার নেই। আমার সৌভাগ্য হয়েছে যে গত দুই যোগ ধরে নরওয়েতে সামাজিক ও ক্রাইম পুলিশের সাথে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। বাংলাদেশের পুলিশের অনেক অভিজ্ঞতা আছে।তবে কিছু সংক্ষক পুলিশের জন্য পুরো পুলিশের বদনাম হবে সেটা কোন কাম্য নয়।আশা করি রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করবে আর পুলিশ তাদের সবার সমনীয় দায়িত্ব পালন করবেন। ধন্যবাদ
Na vot chori korbe
পুলিশ এখন আওমিলীগ দালাল এটা 17 কোটি মানুষ জানে