IPL ের সকল খেলা লাইভ দেখু'ন এই লিংকে rtnbd.net/live
বিএনপির ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
তিনি বলেন, বিএনপির আসনগুলো শূন্য হবে এটা অপ্রত্যাশিত ছিল। তা ছাড়া এ বিষয়ে বাজেটও ধরা হয়নি। তবে নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার কোনো সমাধান নয় বলে মনে করেন তিনি।
সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি আলমগীর এসব বলেন।
বাজেট স্বল্পতায় বিএনপির ছেড়ে দেওয়া শূন্য আসনের উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, অনেক নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ছিল না, অথচ কোনো অঘটন ঘটেনি। এবার নির্বাচনে প্রতিযোগিতা হবে, এতে ব্যালান্স হবে। ফলে নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা লাগবে না।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিবি) থোক বরাদ্দ দিয়ে সিসি ক্যামেরা কেনা যায় কি না, এমন প্রশ্নে মো. আলমগীর বলেন, এটা দিয়ে কেনা সম্ভব নয়। এডিপির টাকা প্রকল্পে খরচ করা যায়। সিসি ক্যামেরা রেভিনিউয়ের টাকায় কিনতে হয়। তারপরও ভোট হতে বাকি আছে। যদি প্রয়োজন হয় তবে কমিশন বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয়া হতেও পারে।
রাজনৈতিক দল হিসেবে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধন দেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে আদালতের রায় দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন জানিয়ে আলমগীর বলেন, আদালতের রায় অফিশিয়ালি পেলে কমিশন বসে সিদ্ধান্ত নেবে। সব সিদ্ধান্ত কোর্টের আদেশ দেখে নিতে হবে।
তিনি বলেন, রায় মানতে পারি অথবা আমরা আপিল করতে পারি। আমরা রিভিউ আবেদন দেখতে পারি। আদালতের আদেশ না দেখে সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। আইন যেভাবে আছে, সেভাবে কাজ করবে। আইনের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।
২০১৮ সালের ১৪ জুন নির্বাচন কমিশন এক নোটিশের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিবন্ধনের জন্য আবেদন ও চালান জমা না দেওয়াসহ কয়েকটি কারণে তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধিত না করার বিষয়টি জানালে, ওই নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন নাজমুল হুদা।
পরে ১৪ আগস্ট তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধন দেওয়ার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করে হাইকোর্ট। এরপর ৪ নভেম্বর এ বিষয়ে রায় দেওয়া হয়। পরে এ নিয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে নির্বাচন কমিশন।
Salar gore sala natok marac
ক্যামরা,থাকলে, ভোট, চুরি, কেমনে, করবে,
Amin.
EVM কিনতে বাজেটের স্বল্পতা নেই। কারণ সেখানে অসততার সূযোগ আছে।
বুটচুর দরাপরবে যে
হাত মানুষের দুইটা। এমনও অনেক মানুষ আছে যাদের অজুহাতের সীমা নেই।
হিজড়া dance দেখার জন্যে cc ক্যামেরা
কাকু সি সি ক্যামেরা থাকলে ধরা পরবে বোলে কথা ডিজিটাল বাংলাদেশে এতো তারা তারি টাকার অভাব পোরে গেলো।
আর কত দলীয়করণ করবেন।ক্যামেরা ব্যাবহার করলে আওয়ামীলীগের মুখোশ জাতির কাছে উন্মোচন হয়ে যায়
এই হারামজাদা,তাহলে ইভিএম কেন
জয় বাংলা হয়ে গেছে তাহলে
টাকার অভাব নেই তাহলে সংশয় কেন
শুধুই কি বাজেট, নাকি পূর্বের অভিজ্ঞতা।
মানুষ ভোটের আসল চেহারা দেখে ফেলতে পারে।