BPL 2023 লাইভ দেখুন এই লিংকে rtnbd.net/live
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন সময়ে যাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে চায় তাদের ওপর স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) দেয়। এগুলো (নিষেধাজ্ঞা) একদিকে আসে, আরেক দিকে যায়।
আজ (মঙ্গলবার) রাজধানীর বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজে (বিআইআইএসএস) এক অনুষ্ঠান শেষে একজন সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
সাংবাদিকরা জানতে চান মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে শাহীনবাগে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা বা দুই দেশের সম্পর্কে কোনো অবনতি হচ্ছে কি না? জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের আশঙ্কার কোনো কারণ নেই। আমেরিকা হাজার হাজার নিষেধাজ্ঞা দেয়। বড় লোকরা হাজার হাজার নিষেধাজ্ঞা দেয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কথা তুলে ধরেন। তিনি গণমাধ্যমকে উদ্দেশ করে বলেন, আপনাদের মনে আছে, মোদির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো জানিয়ে মোমেন বলেন, আমাদের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক ভালো। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে। এ বছরে আমরা প্রায় ১৬টা মিটিং করেছি, এদিক থেকে আটটা, তাদের দিক থেকে আটটা। আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো বলেই তারা আমাদের বিভিন্ন সাজেশান দেয়।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, সেটা ওদের দায়দায়িত্ব এড়ানোর জন্য। কারণ তাদের লোক যদি আসে কেউ যদি আহত হয়, সেটার দায়দায়িত্ব তারা (দূতাবাস) নিতে চায় না।
এ সময় প্রশ্ন করা সাংবাদিককে উদ্দেশ করে উল্টো প্রশ্ন ছুড়ে দেন মোমেন। তিনি বলেন, আপনি কি দেশে কোনো আতঙ্ক দেখেন? তাহলে এটা নিয়ে আপনি এত আতঙ্কিত কেন? যেটা শোনেন এক কানে, আরেক কানে বের করে দেন।
উল্লেখ্য, ১৪ ডিসেম্বর সকালে মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিখোঁজ বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় যান। সকাল ৯টা ৫ মিনিটে সুমনের বাসায় প্রবেশ করেন তিনি। প্রায় ২৫ মিনিট তিনি সেখানে অবস্থান করেন। এরপর তিনি ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান।
শাহীনবাগে নিখোঁজ বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাড়িতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পরিবারের সদস্যদের কথা শোনেন।
সেখান থেকে বেরিয়ে আসার সময় প্রায় ৪৫ বছর আগের গুমের ঘটনা ও সামরিক শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেয় ‘মায়ের কান্না’ নামে একটি সংগঠন। সেখানে তাকে ঘিরে ধরার চেষ্টাও করা হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওইদিন দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে বৈঠক করেন পিটার হাস। বৈঠকে রাষ্ট্রদূত তার ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার কথা উল্লেখ করে নিজের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন।
পাগল কি আর কারেন্ট চিনে?
কিন্তু তোমার মতো আবাল বাংলার মানুষ আর না চায় 😡
ছাগল
তাই নাকি গো
তাহলে তো আপনাদের অনেক পাওয়ার।
দেশের জনগণ এবং সব দল গুলোর এক দফা এক দাবী ———বেনামে লোন এবং সুইস ব্যাংকে পাচার করা টাকা সরকার কবে ফেরত আণবি ?????