দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন। ক্যান্টনমেন্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) ১৯ জানুয়ারির মধ্যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এর আগে, ২০২২ সালের ১ নভেম্বর একই আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ২৬ জুন হাইকোর্ট তারেক ও জোবাইদাকে পলাতক ঘোষণা করেন এবং দুর্নীতির মামলাকে চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন খারিজ করে দেন। এই দম্পতি ২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে অবস্থান করছেন। হাইকোর্ট ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দায়ের করা মামলার স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করে নেন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিচারের কার্যক্রম শেষ করতে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতকে নির্দেশ দেন। আদেশ পাওয়ার ১০ দিনের মধ্যে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমকে মামলার নথি ঢাকার সিনিয়র মেট্রোপলিটন দায়রা জজ আদালতে পাঠাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া, তারেকের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম বাতিল করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কাফরুল থানায় তারেক, তার স্ত্রী জোবাইদা ও জোবাইদার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ৪ কোটি ৮২ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ২ কোটি ১৬ লাখ টাকার তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলাটি করে দুদক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ২০০৯ সালের ৩১ মার্চ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

IPL ের সকল খেলা  লাইভ দেখু'ন এই লিংকে  rtnbd.net/live

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন। ক্যান্টনমেন্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) ১৯ জানুয়ারির মধ্যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

এর আগে, ২০২২ সালের ১ নভেম্বর একই আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ২৬ জুন হাইকোর্ট তারেক ও জোবাইদাকে পলাতক ঘোষণা করেন এবং দুর্নীতির মামলাকে চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন খারিজ করে দেন।

এই দম্পতি ২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে অবস্থান করছেন। হাইকোর্ট ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দায়ের করা মামলার স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করে নেন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিচারের কার্যক্রম শেষ করতে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতকে নির্দেশ দেন। আদেশ পাওয়ার ১০ দিনের মধ্যে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমকে মামলার নথি ঢাকার সিনিয়র মেট্রোপলিটন দায়রা জজ আদালতে পাঠাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া, তারেকের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম বাতিল করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কাফরুল থানায় তারেক, তার স্ত্রী জোবাইদা ও জোবাইদার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ৪ কোটি ৮২ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ২ কোটি ১৬ লাখ টাকার তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলাটি করে দুদক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ২০০৯ সালের ৩১ মার্চ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

Check Also

আন্দোলন জমাতেই আগুনের কৌশল কিনা খতিয়ে দেখতে হবে: কাদের

আন্দোলন জমানোর জন্য বিএনপি আগুন দেয়ার কৌশল বেছে নিলো কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *