IPL ের সকল খেলা লাইভ দেখু'ন এই লিংকে rtnbd.net/live
হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে পুলিশের আরো তিন কর্মকর্তা নারায়ণগঞ্জ আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) নারায়ণগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে ধ'র্ষণ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এ নিয়ে ১৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হলো।
আদালতে সাক্ষ্য দেওয়া পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন, সোনারগাঁ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কর্ন কুমার, শেখ ফরিদ ও মতিউর রহমান।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন জানান, আদালতে তিন পুলিশ কর্মকর্তা সাক্ষী দিয়েছেন। এর আগে মামলার বাদী, পুলিশ কর্মকর্তা, রয়েল রির্সোটের কর্মকর্তা-কর্মচারী, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দাসহ ১৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। সাক্ষীরা আদালতকে জানান, মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্না তাদের বলেছেন মামুনুল হক ওই নারীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধ'র্ষণ করেছে।
আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, সাক্ষী ও এএসআই শেখ ফরিদ আদালতে দাঁড়িয়ে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন এবং তদন্ত কর্মকর্তার কাছে তিনি যে জবানবন্দি দিয়েছেন তার সঙ্গে কোনো মিল নেই ।
এদিকে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আদালতে ওঠানো ও নামানোর সময়ে পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে থেকে মামুনুল হক ‘আল্লাহু আকবার’ তাকবীর দেন। এসময় আদালত প্রাঙ্গনে উপস্থিত তার অনুসারীরাও স্লোগান দেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ থামিয়ে দূরে সরিয়ে দেয়।
এ প্রসঙ্গে মামুনুল হকের আইনজীবী অ্যাভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, মামুনুল হক অসুস্থ। তিনি হাঁটতে পারেন না। এ জন্য তাকে ক্র্যাচে ভর করে হাঁটতে হচ্ছে। তিনি একজন সম্মানিত ও আল্লাহওয়ালা মানুষ। এ জন্যই হয়তো তিনি ‘আল্লাহু আকবার’ তাকবীর দিয়েছেন। তার অনুসারীদের শক্ত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
পরে পুলিশ ভ্যানে ওঠানোর সময় মামুনুল হক তার অনুসারীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘তোমরা সত্যের ওপর অবিচল থাকো। একদিন সত্যের বিজয় হবে’।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করা অবস্থায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মামুনুল হককে ঘেরাও করেন। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ভাংচুর চালিয়ে তাকে নিয়ে যান। ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধ'র্ষণ মামলা করেন তার সঙ্গে থাকা ওই নারী। কিন্তু মামুনুল হকের দাবি, ওই নারী তার দ্বিতীয় স্ত্রী।
রাইট
রাইট
ইনশাআল্লাহ
In sha allaha
সেই দিনের আশাই আছি। আমিন
ইনশাআল্লাহ
ঠিক ভাই।
ইনশাআল্লাহ
Inshalla
ইনশাল্লাহ
মিথ্যা মামলা আজ যারা আলেমদের জেল খাটিয়েছে ক্ষমতার বলে তাদের বিচার একদিন আল্লাহর আদালতে হবে ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
Amin
Dik
In sha Allah
আল্লাহ্ আপনি এই মামলা বাজ সরকারের উপর গজব নাজিল করেন
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ
আমিন
বাবাজি,দাড়ি,টুপির ভিতরে তুমার লুচ্চামি।এখন কেমন লাগের ।
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ!
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ সেই দিনের আসা আছি
ইনশাআল্লাহ
ফয়সালা আরশ থেকে থেকে অবশ্যই হবে ইনশাআল্লাহ
Insoallah
ইনশাআল্লাহ
Insha allah
In sha allah
ইনশাআল্লাহ্
ইনশাআল্লাহ
Insa Allah
Insaallah