বাংলাদেশ বনাম আয়ারল্যান্ড লাইভ দেখু'ন এই লিংকে rtnbd.net/live
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে সড়কের পাশ থেকে রায়হান নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ওই এলাকার ‘মাদক কারবারি’ মর্জিনার বাড়িঘর ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে স্থানীয় জনতা। মাদক মামলায় গ্রেফতার হয়ে গত কয়েকদিন ধরে কারাগারে রয়েছেন মর্জিনা।
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের গাদতলা গ্রামে মর্জিনার বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। নিহত রায়হান দেলদুয়ার সদর ইউনিয়নের নলুয়া গ্রামের আজহার আলীর ছেলে। এরই মধ্যে রায়হান হ'ত্যায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের পাথরাইল-গাদতলা সড়কের পাশে ওই যুবকের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। শুক্রবার বিকাল থেকে নিখোঁজ ছিলেন রায়হান। এ ঘটনায় মর্জিনার বাড়িঘরে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা।
স্থানীয়দের দাবি, মাদক কেনাবেচাকে কেন্দ্র করে রায়হান হ'ত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে। মর্জিনার পরিবারের লোকজন অন্য কাউকে দিয়ে এই হ'ত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। পরে লাশ গুম করতে না পেরে সড়কের পাশে ফেলে রাখা হয়। ঘটনার পর থেকে মর্জিনার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছেন।
মর্জিনার প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, মর্জিনা চিহ্নিত মাদক কারবারি। মাঝেমধ্যে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে যান। আবার জামিনে বেরিয়ে মাদক কারবার শুরু করেন। ১০-১২ দিন আগে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন মর্জিনা। তার তিন ছেলে ও স্বামী মাদক ব্যবসায় জড়িত। মর্জিনার বাবা মৃত মোসলেম উদ্দিনও মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। রায়হানের লাশ উদ্ধারের পর মোসলেম উদ্দিনের বাড়িও ভাঙচুরের চেষ্টা করেন স্থানীয়রা।
দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা বলেন, ‘সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে রায়হানের লাশ উদ্ধার করা হয়। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, রাতে মাদক সেবন নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে এই হ'ত্যাকাণ্ড ঘটেছে। পরে লাশ মাদক ব্যবসায়ী মর্জিনার বাড়ির পাশের সড়কে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় মর্জিনার বাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে স্থানীয়রা।’
ওসি আরও বলেন, ‘রায়হানের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।১০-১২ দিন আগে মাদক মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন মর্জিনা। তার বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে।’
মাদকের কারণেই রায়হানের মৃত্যু হয়েছে নিশ্চিত । মর্জিনারা আইন শৃঙ্খলাদের ছত্রছায়ায় এসব সমাজ বিধ্বংসী কারবার করে। বগুড়া, দূপচাঁচিয়ার আলতাফ নগর রেলস্টেশনের সন্নিকটে ঐরকম এক মাদকরাণী( মঈরন) দীর্ঘদিন ধরে রমরমা মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। তার কারণে এলাকার অনেক যুবক আজ বদ্ধ পাগল হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুড়ছে । গাঝাখোররা কয়েকটা হ'ত্যাকান্ড ও ঘটিয়েছে। তবুও ঐ মঈরনকে রোখার মত কেউ নাই ।
কোথায় এটা
Masallah A Rakom Dhaka saver Thanay Asse 1.Ashik 01608788697 2.Sobnaz 3.mukta 4.sathi 5.Habib immandipur Tampu stand Arow onek Ara Boro group ar lead by S I Pavel n onek police n mastan group
যারা দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিং করে তাদের বাড়ি এইভাবে পুড়িয়ে দেওয়া উচিত
কেন কি কারন?